কাউখালী উপজেলার নামকরণের উৎপত্তি সুনিদিষ্ট ভাবে তেমন জানা না গেলেও সাধারণ মানুষের প্রচলিত বিশ্বাস এই যে, অতীতে এলাকার লোকজন অনেক স্থানে কুয়া বা গর্ত খনন করে সেই পানি খাবার ও অন্যান্য কাজে ব্যবহার করত। এ কুয়া বা গর্তের স্থানীয় নাম ‘কাউ’ শুষ্ক মৌসুমে ঐ কুয়া অনেক সময় পানি শূন্য হয়ে যেত যার স্থানীয় নাম ‘খালি’ । পরবর্তীতে উলেস্নখিত ‘কাউ’ এবং ‘খালি’এ দুটি শব্দের সমন্বয়ে অত্র উপজেলার নামকরণ হয় কাউখালী।
ক) মোট ভূমির পরিমাণ- ৮৩,৮৪০ একর ।
খ) কৃষি ভূমির পরিমাণ-৮,৪৮০ একর।
গ) হ্রদ এলাকা- নাই।
ঘ) বনভূমির পরিমাণ - ৬০,০০০ একর।
ঙ) অনাবাদি আবাদযোগ্যভূমি- ৭২৫ একর ।
চ) পতিত ভূমি- ৭৭১ একর।
ছ) সেচের আওতায় কৃষি ভূমির পরিমাণ- ১,৫৮৭ একর।
জ) জলে ভাসা ভূমির পরিমাণ- নাই।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস