জাতীয় ক্রীড়াঙ্গনে রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলার গৌরবোজ্জ্বল সোনালী অতীত রয়েছে। এতদঞ্চলের ক্রীড়াবিদরা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ক্রীড়া পরিমন্ডলে তাদের দীপ্ত প্রতিভায় স্বাক্ষর রেখেছেন। রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলর কাউখালী উপজেলায় ক্রীড়াঙ্গনের দিক দিয়ে অন্যান্য উপজেলার চেয়ে অনেকাংশ এগিয়ে রয়েছে। ১৯৮৩ সালে কাউখালী উপজেলার সৃষ্টি হওয়ার পর থেকে ক্রীড়া ক্ষেত্রে এ উপজেলার সুনাম এখনো পর্যমত্ম অক্ষুন্ন রয়েছে। ১৯৮৭ সালে তৎকালীর রাষ্ট্রপতি হুসেন মমুহাম্মদ এরশাদের নিকট হাত থেকে এথলেটিক্য্র এ পুরষ্কার গ্রহণ করেন মাসি প্রু মারমা। এর থেকে কাউখালী উপজেলার বিভিন্ন স্থান থেকে পর্যায় ক্রমে ফুটবল,ক্রিকেট সহ বিভিন্ন বিভাগে খেলোয়ারদের যাত্রা শুরু হতে থাকে। রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলার অন্যন্য উপজেলার চেয়ে ক্রীয়াঙ্গনে সুনামের অনেক পরিধি বৃদ্ধি হতে থাকে। পরবর্তীতে প্রতিভার গুণে যারা জাতীয় ফুটবলে পরিচিতি লাভ করেছেন তারা হচ্ছেন, কিং বং সু(সুইলা মং মার্মা),দেলোয়ার হোসেন শামীম, থুই মং মার্মা জাতীয় দলে খেলেছেন এবং বর্তমানে তারা খেলছেন। এছাড়া কাউখালী উপজলা সদরের কচুখালী গ্রামের সুইক্রানু মার্মার নেতৃত্বে কাউখালী উপজেলার পাচঁ মহিলা ফুটবল খেলোয়ার বাংলাদেশ জাতীয় মহিলঅ ফুটবল দলে খেলছেন। সুই ক্রানু মার্মা জাতীয় মহিলা ফুটবল দলের অধিনায়কের দায়িত্ব ও পালন করছেন। কাউখালী উপজেলার ক্রীড়ার সাফল্য সাম্প্রতিক সময়ে যে কারনে সারা বাংলাদেশে ছড়িয়ে পড়েছে তা হলো বঙ্গমাতা মহিলা ফুটবল দলে জাতীয় পর্যায়ে কাউখালী উপজেলা দল চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরভ অর্জন করেছে। পুরুষ দলে চট্টগ্রাম বিবঅগীয় পর্যায়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে।
পরবর্তীতে আরো লেখা সংযুক্ত করা হবে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস